হতাশা দূরীকরণে মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার গুরুত্ব

হতাশা দূরীকরণে মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার গুরুত্ব

131 বার পড়া হয়েছে

হতাশা বা বিষণ্ণতা হল সাধারণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। এটি মৃদু এবং স্বল্পস্থায়ী হতে পারে, অথবা এটি তীব্র, গুরুতর ও সেই সাথে দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থায়ী হতে পারে। সাধারনত মানসিক নির্যাতন, স্কুলে বা পারিপার্শ্বিক সহিংসতা, ঘনিষ্ঠ মানুষ বা বন্ধুর মৃত্যু, পারিবারিক ও আর্থিক সমস্যা যেমন পরিবার ভাঙার মতো বিষয়গুলির প্রতিক্রিয়াস্বরূপ বিষণ্ণতা বা হতাশার সৃষ্টি হতে পারে। দীর্ঘ সময়ের জন্য চাপে (Stress) থাকার দরুন  কিংবা উত্তরাধিকার সূত্রেও এ ধরনের মানসিক সমস্যা হতে পারে। 

গবেষণা অনুসারে বিষণ্ণতা প্রায়শই একটি উপসর্গ হিসাবে দেখা যায় যা সারা বিশ্বে একটি খুব সাধারণ সমস্যা। পশ্চিমের দেশগুলিতে প্রায় ১৩-২০% মানুষের মধ্যে হতাশার  লক্ষণ দেখা যায়।  উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। দেশে করোনার সময়ে হতাশায় ভোগা তরুণ-তরুণীদের ছিল প্রায় ৬১ শতাংশ, যা সম্প্রতি আরো বেড়েছে।

কিভাবে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে পারি?

মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার মধ্যে বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। এটি অনানুষ্ঠানিক বা আনুষ্ঠানিক হতে পারে, এবং একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে বাধ্য নয়। মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে শিক্ষা লাভ করার নিম্নলিখিত প্রধান কয়টি উপায় আছে:

  • মনোশিক্ষা 
  • চিকিৎসা 
  • সমর্থন করা এবং প্রচার 

মনোশিক্ষা (Psychoeducation)

মনোশিক্ষা হল স্বাস্থ্য শিক্ষার অংশ যা মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা বিষয়ক তথ্য প্রদান করে। এখানে মানুষকে বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ এবং ঝুঁকির কারণ সম্পর্কে শেখানো হয়। সাইকোএডুকেশন (Psychoeducation) বিভিন্ন গ্রুপের প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে পরিবর্তন করা যেতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার অগ্রগতি সত্ত্বেও, অনেক অতিকথা এখনো বিরাজ করছে যেমন:

  • মানসিক অসুস্থতা বাস্তব নয়। এটি আপনার মস্তিষ্কের একটি বিভ্রম ছাড়া আর কিছুই নয়। 
  • আপনার যদি ভাল বন্ধু থাকে তবে আপনার থেরাপির দরকার নেই।
  • যদি আপনি কাউকে জিজ্ঞাসা করেন যে তারা আত্মঘাতী কিনা, তবে তারা নিজেদের আঘাত করার জন্য আরও বেশি তাগিদ অনুভব করতে পারে।
  • আপনার যদি সত্যিই গুরুতর সমস্যা থাকে তবেই আপনার ওষুধ দরকার।
হতাশা দূরীকরণে মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষার গুরুত্ব

চিকিৎসা (Treatment)

সর্বাঙ্গীণ শিক্ষা উপযুক্ত সাহায্যের সম্ভাবনাগুলো বুঝতে সাহায্য করে এবং আরো উপলব্ধি করতে পারে কাদের মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সমর্থন প্রয়োজন। হতাশা বা বিষন্নতার চিকিৎসা বহুমুখী, এবং এতে নিম্নের তথ্যগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

  • মনোরোগ বিশেষজ্ঞ (Psychiatrists)
  • ভার্চুয়াল সমর্থন গ্রুপ
  • ব্যক্তিগত বা পারিবারিক থেরাপি
  • ইনপেশেন্ট (Inpatient) বা আবাসিক চিকিৎসা সুবিধা

আপনি যদি মানসিক স্বাস্থ্যের সহযোগী হন তবে চিকিৎসা সম্পর্কে তথ্য আপনার জন্য অমূল্য হতে পারে। কোন একটি নির্দিষ্ট এলাকায় প্রাপ্ত চিকিৎসা সম্পর্কে আরও জানতে, আপনি অনলাইনে অনুসন্ধান করতে পারেন বা স্থানীয় স্বাস্থ্য পেশাদারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। উপরন্তু, অধিকাংশ হাসপাতাল এবং অলাভজনক সংস্থায় প্রাসঙ্গিক তথ্য প্রাপ্তির সুবিধা আছে। চিকিৎসার বিকল্প পদ্ধতি গুলি নির্দিষ্ট অবস্থা, অর্থ এবং ব্যক্তিগত জীবনের পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। 

সমর্থন প্রদানে এবং প্রচার ব্যবস্থায় সক্রিয় ভূমিকা (Support and Advocacy) 

মানসিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার অর্থ- চিকিৎসা, পুনরুদ্ধার এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধিতে সক্রিয় আগ্রহ থেকে অংশ নেওয়া। অন্য ব্যক্তির কথা মনোযোগ ও গুরুত্ব সহকারে শোনার অনুশীলন করতে হবে। তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সম্পর্কে পক্ষপাতমূলক এবং কৌতূহলী হওয়ার চেষ্টা করা। সমর্থন প্রদান করার মধ্যে চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য করা, আশা প্রদান করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত, যাতে করে মানুষ কিছু  প্রচলিত অযৌক্তিক ধারণার সাথে লড়াই করতে পারে।

অ্যাডভোকেসি (Advocacy) একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। এটি শুধুমাত্র দু-একটি অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়ে নয়। বরং প্রচলিত নেতিবাচক কথার বিরুদ্ধে বলাকে এবং যাদের এটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের মিত্র হওয়ার বিষয়ে প্রচেষ্টা করাকেও অন্তর্ভুক্ত করে। এডভোকেসি  বা প্রচার ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে যদিও আমাদের সমাজে  প্রচলিত মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিবন্ধকতা ভাঙতে আমাদের এখনও একটি দুর্দান্ত পথ যেতে হবে। মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সুস্থ ধারণার প্রচারক হয়ে উঠতে নিম্নলিখিত কিছু কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে:

  • সচেতনতামূলক ইভেন্টে যোগদান এবং সমর্থন করা।
  • মানুষ যখন মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে নেতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তখন ভদ্রভাবে সংশোধন করা।
  • মানসিক স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সম্পর্কে কথা বলা।
  • মানসিক স্বাস্থ্য সংস্থার স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা।

প্রাথমিক শিক্ষা এবং হস্তক্ষেপের গুরুত্ব 

শৈশবকাল থেকে মানসিক স্বাস্থ্য শুরু হয়। শিশুরা তাদের পরিবেশে প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং তাদের নিরাপত্তা বোধ নির্ভর করে কিভাবে লোকেরা তাদের প্রতি সাড়া দেয় তার উপর। শিশুরা বড় হওয়ার সাথে সাথে আত্মসম্মান, সুস্থতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে অসংখ্য বার্তা পায়। বয়ঃসন্ধিকালে অনেক মানসিক স্বাস্থ্য উপসর্গ প্রথম প্রকাশ পায়, কিন্তু অনেক প্রাপ্তবয়স্করা তাদের সন্তানরা যে সমস্যায় ভুগছে সেই প্রধান লক্ষণ গুলির অনুপস্থিতি বুঝতে পারেন। তারা অনুমান করে যে শিশুর অবাঞ্ছিত আচরণ শুধু বয়সের একটি পর্যায়মাত্র। অথবা, শিশুটি তাদের অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারে না কারণ তারা নিশ্চিত নয় যে কীভাবে প্রকাশ করতে হবে তার উপায় জানেনা বা খুব বেশি লজ্জা বোধ করে। কিন্তু এই ভুল ব্যাখ্যা ভবিষ্যতে অনেক বড় মানসিক দুরবস্থার জন্য দায়ী হতে পারে। এজন্য প্রাথমিক স্তর থেকেই মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত শিক্ষা প্রদান করা এবং হস্তক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভবিষ্যতে শিশুর মানসিক বিকাশে। 

হতাশা দূরীকরণে মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষা কীভাবে প্রভাব রাখে?

● স্কুল:

মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি প্রায়ই স্কুলের কার্যকলাপ সম্পাদনে আচরণগত সমস্যা হিসাবে আবির্ভূত হয়। উদ্বিগ্ন শিশুটি তার বাড়ির কাজ শেষ করতে পারে না বা ক্লাসে কথা বলতে পারে না। আক্রান্ত শিশু খেলার মাঠে অন্যান্য শিশুদের উত্যক্ত করতে পারে। শিক্ষক এবং অন্যান্য শিক্ষা কর্মীরা যদি  মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন তাহলে তারা ব্যাপার গুলো লক্ষ্য করবেন। তারা ছোট বাচ্চাদের সাথে অনেক বেশি সময় কাটাতে পারেন এবং পিতা-মাতাকে তাদের সন্তানের অবস্থান সম্পর্কে অবগত করে সচেতন করে তুলতে পারেন।

অধিকন্তু, শিশুদের সহায়তার জন্য ক্লিনিকাল স্টাফ (On-site clinical staff)  থাকার ফলে  অনেক স্কুল উপকৃত হয়। এই কর্মীদের মধ্যে একজন লাইসেন্সপ্রাপ্ত থেরাপিস্ট, স্কুল কাউন্সেলর, বা স্কুল সাইকোলজিস্ট থাকতে পারে। এই পেশাদাররা শিক্ষার্থীর সাথে দেখা করেন এবং প্রয়োজন অনুসারে পিতামাতা এবং শিক্ষকের সাথে চিকিৎসার সমন্বয় তৈরি করে।

● স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী:

স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা তাদের রোগীদের সুস্থ রাখতে কঠোর পরিশ্রম করে। তাদের মতে স্বাস্থ্য শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই। অতএব, একটিকে অবহেলা অন্যটির উপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা প্রায়ই তাদের রোগীদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। রোগীরা তাদের বিশ্বাস করে এবং নির্দেশনার জন্য তাদের উপর নির্ভর করে। স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীর কাছে রোগীদের জীবিকা সম্পর্কে তথ্য থাকে যেটি ব্যবহার করে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত রেফারেল প্রদান করতে পারে।

স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, সাময়িক মানসিক চাপ অনুভব করা স্বাভাবিক। কিন্তু যদি পেশাদার কোনো রোগীকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে হতাশাগ্রস্ত বা উদ্বিগ্ন দেখেন, তাহলে তাদের সাম্প্রতিক মানসিক স্বাস্থ্য স্ক্রীনিং করা হয়েছে কিনা তা জিজ্ঞাসা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

● কর্মক্ষেত্র:

মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা কর্মক্ষেত্রের  উৎপাদনশীলতাকে তীব্র ভাবে প্রভাবিত করতে পারে। গবেষণা দেখায় যে হতাশা একজন ব্যক্তির শারীরিক কাজ করার ক্ষমতাকে প্রায় ২০% হ্রাস করে  এবং এটি প্রায় ৩৫% সময়ের কগনিটিভ পারফরম্যান্স (Cognitive performance) খারাপ করতে পারে। কর্মক্ষেত্রেগুলোর তাদের কর্মীদের সুস্থতা নিশ্চিত করার নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে। নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলো মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যবস্থায় আদর্শভাবে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত: মানসিক স্বাস্থ্য স্ব-মূল্যায়ন সরঞ্জাম অ্যাক্সেস করার ক্ষমতা, মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য বীমা ভর্তুকি, এবং সেমিনার বা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট এবং স্ব-যত্নের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা।

● সামাজিক স্তরে:

সামাজিক সচেতনতার অর্থ হল কীভাবে ম্যাক্রো-স্তরের পরিবর্তন ব্যক্তি বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে তা বোঝা। আমরা যত বেশি মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতাকে সার্বজনীন স্তরে প্রচার করতে পারব, চিকিৎসার জন্য লোকেদের তত বেশি সংস্থান এবং সহায়তার ব্যবস্থা হবে। যদি কেউ অপরাধ করে, তাহলে কঠোর কারাদণ্ডের পরিবর্তে পুনর্বাসনমূলক চিকিৎসা প্রদান করা পরিবর্তনের অনুভূতিকে উন্নীত করতে পারে। একইভাবে, মানসিক স্বাস্থ্য ও শিক্ষাকে  অগ্রগামী রেখে এমন আইন তৈরি করা যেখানে প্রায় প্রত্যেকের জন্য চিকিৎসা অ্যাক্সেসযোগ্য এবং সাশ্রয়ী।

● পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জন

প্রিয়জনের পক্ষে পরিবারের সদস্যকে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য লড়াই করতে দেখাটা বিব্রতকর হতে পারে। তবে প্রিয়জন হিসাবে, সচেতনতা মানে হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তির অবস্থা সম্পর্কে নিজেকে শিক্ষিত করা। এক্ষেত্রে আপনার প্রিয়জন কী অনুভব করতে পারে সে সম্পর্কে আপনার যতটা সম্ভব বোঝার চেষ্টা করা উচিত। 

সারা বিশ্বে সেই সাথে বাংলাদেশে ও মানসিক রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। মহামারিকালের বিধিনিষেধে মানসিক স্বাস্থ্য পূর্ববর্তীকালীন যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে, চিকিৎসাপদ্ধতিও উল্লেখ করার মতো উন্নত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য সাইকিয়াট্রিস্ট ও ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট নিয়োজিত আছেন। মানসিক স্বাস্থ্য শিক্ষা সমাজের একটি অপরিহার্য বিষয়। আমাদের এই সমস্যা সম্পর্কে কথোপকথন চালিয়ে যেতে হবে। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমাদের হস্তক্ষেপ এবং চিকিৎসার গুরুত্ব সম্পর্কে সমর্থন এবং সচেতনতা বৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিটি স্তরের মানুষের সামান্য সচেতনতা ও সহযোগিতা, মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখতে পারে।

রেফারেন্স 

  1. MedCircle. 2022. Why Is Mental Health Education Important? – MedCircle. [online] Available at: <https://medcircle.com/articles/mental-health-education/> [Accessed 6 August 2022].
  2. Araya R, Lewis G, Rojas G, Fritsch R. Education and income: which is more important for mental health?. Journal of Epidemiology & Community Health. 2003 Jul 1;57(7):501-5.
  3. Mullick MS. Depression: Scenario in Bangladesh. Bangladesh J. 1998;14:7-14.

আমি মেরিনা আকতার, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.ফার্ম (প্রফেশনাল) সম্পন্ন করেছি এবং বর্তমানে একই বিভাগে মাস্টার্স কোর্সে অধ্যয়নরত আছি। বিভিন্ন তথ্যমূলক ওয়েবসাইট, ব্লগ, অনলাইন জার্নাল এবং নিবন্ধগুলি নিয়মিত অনুসরণ করি এবং সৃজনশীল কন্টেন্ট লিখালিখি করাতে বেশ আগ্রহ পাই। যুক্তি ও আলোচনার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট বিষয়কে যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করাই আমার নিরন্তর চেষ্টা। আমি ভবিষ্যতে একজন গবেষক হতে চাই।

একটি প্রত্যুত্তর করুন

Your email address will not be published.