Liver Cirrhosis

লিভার সিরোসিস — লিভার রোগের চূড়ান্ত পর্যায় ও তার চিকিৎসা 

531 বার পড়া হয়েছে

সিরোসিস (Cirrhosis) হল  যকৃত বা লিভার রোগের চূড়ান্ত পর্যায়, যেখানে লিভার বিকল (liver failure)  হওয়ার আগে এর সুস্থ টিস্যুগুলো ক্ষত টিস্যু (scar tissue)  দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। যার ফলে লিভার কোষগুলো স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পরে। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হলে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট (liver transplant) বা প্রতিস্থাপন ছাড়া পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করা যায় না। এটি লিভারের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী (Chronic) ক্ষতির সৃষ্টি করে, ফলে লিভারের কার্যকারিতা হ্রাস পায় ও লিভার সঠিকভাবে কাজ করতে বাধাগ্রস্ত হয়। যা মারাত্মক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস বা  ডিকম্পেনসেটেড সিরোসিস (Decompensated cirrhosis) হওয়ার ঝুঁকিকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগী লিভারের ক্যান্সারে (liver cancer) আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়।

বিশ্বব্যাপী ও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লিভার সিরোসিস (Liver Cirrhosis)

২০১৭ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১২২ মিলিয়ন। যার মধ্যে ডিকম্পেনসেটেড সিরোসিস (Decompensated cirrhosis) আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০.৬ মিলিয়ন ও কম্পেনসেটেড সিরোসিসে  (Compensated Cirrhosis) আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১১২ মিলিয়ন। যাদের মধ্যে অধিকাংশ রোগীই ডায়াবেটিক জটিলতায় ভুগছে।

যারা হেপাটাইটিস বি ও হেপাটাইটিস সি ভাইরাসে আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রেও লিভার সিরোসিস হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ২০২০ সালে এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশ  বারডেম (BIRDEM- Bangladesh Institute of Research and Rehabilitation in Diabetes, Endocrine and Metabolic Disorders) হাসপাতালে ৭২৪ জন রোগীর মাঝে ২২৪ জন রোগী ভাইরালজনিত কারণে ও ৪৪৮ জন রোগী নন-ভাইরালজনিত কারণে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত এবং এ সকল রোগীদের প্রায় ৫৩.৩% ডায়াবেটিকে ভুগছেন। 

লিভার সিরোসিস রোগের লক্ষণ (Symptoms of Liver Cirrhosis)

প্রাথমিক পর্যায়ে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীর মাঝে তেমন কোনো জটিল লক্ষণ দেখা যায় না। যখন রোগটি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তখন রোগীর মৃত্যুঝুঁকিও কয়েকগুণ বেড়ে যায়।  তাই রোগের কোনো লক্ষণ প্রকাশ পেলে যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

কম্পেনসেটেড সিরোসিস (Compensated Cirrhosis) বা প্রাথমিক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস: এ সময় রোগীর মধ্যে তেমন কোনো উপসর্গে দেখা যায় না। তবে প্রাথমিক পর্যায়ের লিভার সিরোসিসে এ লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়- (১) দুর্বলতা ও ক্লান্তি অনুভব করা (২) দাঁতের মাড়ি কিংবা নাক থেকে রক্ত পড়া (৩) অস্বাভাবিক ওজন হ্রাস পাওয়া (৪) পেটের ডান পাশে ব্যথা হওয়া (৫) ক্ষুধা মন্দা   (৬) জ্বর জ্বর কিংবা বমি বমি ভাব আসা (৭) ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হওয়া ইত্যাদি।

ডিকম্পেনসেটেড সিরোসিসের (Decompensated Cirrhosis) বা মারাত্মক পর্যায়ের লিভার সিরোসিস:  এ অবস্থায় সিরোসিস আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যায় এবং নিম্নের লক্ষণগুলো গুরুতর হয়: (১) ফুসফুসে জল আসা (২) কিডনি ফেইলিউর (Kidney failure)  বা কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া (৩) স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া (৪) বিভ্রান্তি ও ঘুমের সমস্যা  (৫) অতিরিক্ত এবং অনিয়ন্ত্রণ রক্তপাত হওয়া (৬) পা ও গোড়ালি ফুলে যাওয়া (৭) প্রস্রাব হলুদ ও দুর্গন্ধময় হওয়া (৮) রক্ত বমি /হেমাটেমেসিস (Hematemesis) ও মলের সাথে রক্ত যাওয়া /ম্যালেনা (Melena) ইত্যাদি।

লিভারের সিরোসিসের পর্যায় (Stages of Liver Cirrhosis)

লিভার রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে লিভারের প্রদাহ (inflammation) দেখা দেয়।  যদি এই প্রদাহের চিকিৎসা সঠিক সময়ে না করা হয় তবে এটি সুস্থ টিস্যুগুলোর মধ্যে ক্ষত (scar) বা ফাইব্রোসিস (fibrosis) তৈরি করে।  এই পর্যায়েও  চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব। যদি লিভারের ফাইব্রোসিসের চিকিৎসা না করা হয় তবে শেষ পর্যায়ে সিরোসিস হতে পারে, যাকে ইন্ড স্টেজ লিভার ডিজিজ  (End Stage Liver Disease, ESLD)  বলে। এই পর্যায়ে একমাত্র চিকিৎসা হল লিভার প্রতিস্থাপন (liver transplant)।

পর্যায় ১ (Stage 1): এই পর্যায়ে লিভারে কিছু দাগ বা ক্ষত (scar) দেখা যায়, বাহ্যিকভাবে তেমন কোনো  লক্ষণ বা জটিলতা (complications) প্রকাশ পায় না।

পর্যায় ২ (Stage 2): সিরোসিসের এই পর্যায়ে পোর্টাল হাইপারটেনশন  (portal hypertension) ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, ফলে লিভার ফুলে উঠে।

পর্যায় ৩ (Stage 3): এই পর্যায়ে পেট অস্বাভাবিক ভাবে ফুলে যায় এবং লিভারের দাগ বা ক্ষতগুলো ক্রমাগত বাড়তে থাকে। ফলে লিভারে মারাত্মক জটিলতা (severe complications)  কিংবা লিভার বিকলের (liver failure) মতো সমস্যার সৃষ্টি হয়।

পর্যায় ৪ (Stage 4): এই পর্যায়ে সিরোসিস জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে এবং ইন্ড স্টেজ লিভার ডিজিজ (ESLD) রোগ হয়ে থাকে। যেখানে লিভার প্রতিস্থাপনই একমাত্র চিকিৎসা। 

লিভার সিরোসিসের কারন (Causes of Liver Cirrhosis)

(১) অ্যালকোহলের অপব্যবহার (Alcohol abuse): অ্যালকোহলের অপব্যবহারের ফলে অ্যালকোহলিক লিভার ডিজিজ (ALD- Alcohol Liver Disease) হতে পারে। অ্যালকোহল লিভারের মাধ্যমে ফিল্টার হয়, ফলে প্রতিবারই ফিল্টারিং এর সময় লিভারের কিছু কোষ (cell) মারা যায়। বহুসময় ধরে অ্যালকোহল অপব্যবহার (অত্যধিক মদ্যপান) এর ফলে লিভারের নতুন কোষ তৈরির ক্ষমতা হ্রাস পায়। যার ফলশ্রুতিতে, হেপাটিক স্টিটোসিস (লিভারে চর্বি জমা) বা অ্যালকোহলিক লিভার ডিজিজ দেখা যায়।

(২) লিভারের দীর্ঘস্থায়ী ভাইরাল সংক্রমণ: হেপাটাইটিস বি (Hepatitis B) এবং হেপাটাইটিস সি (Hepatitis C) এই ভাইরাসজনিত কারণেও লিভার সিরোসিস হতে পারে। 

(৩) ফ্যাটি লিভার (Fatty liver): ফ্যাটি লিভার স্থূলতা (obesity) এবং ডায়াবেটিস (diabetes) এর কারণে হয়ে থাকে। এর ফলে লিভারের সুস্থ কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পরে এবং লিভারের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। এই অবস্থাটি নন-অ্যালকোহলিক স্টিটোহেপাটাইটিস (Non Alcoholic Steatohepatitis -NASH) নামেও পরিচিত।

(৪) অটোইমিউন হেপাটাইটিস (Autoimmune hepatitis): যেখানে শরীরের ইমিউন সিস্টেম (immune system) তার নিজের সুস্থ লিভারের টিস্যুকে আক্রমণ করে, প্রদাহের (inflammation) সৃষ্টি করে।

(৫) দীর্ঘস্থায়ী হার্ট ফেইলিউর (Heart failure): যেখানে লিভার ফুলে গিয়ে রক্তের ব্যাকফ্লোর (backflow) মাধ্যমে শরীরের এডিমা (edema) তৈরি হয়।

(৬) অ্যামাইলয়েডোসিস (Amyloidosis): লিভারে অস্বাভাবিক প্রোটিন জমা হয়ার ফলে  লিভার সিরোসিস দেখা দেয়।

(৭) এছাড়াও জন্মগত ত্রুটি (congenital error)  কিংবা জেনেটিক ডিসঅর্ডারের (genetic disorder) ফলেও লিভার সিরোসিস হতে পারে-

(ক) আলফা -১ অ্যান্টিট্রিপসিনের অভাব (Alpha-1 antitrypsin deficiency -AAT deficiency): আলফা -১ অ্যান্টিট্রিপসিন (Alpha-1 antitrypsin) প্রোটিনটি লিভার তৈরি করে। এর অভাবে লিভারে অস্বাভাবিক প্রোটিন তৈরি হয়, যার ফলে লিভার সিরোসিস হতে পারে।

(খ) হেমোক্রোমাটোসিস (Hemochromatosis): লিভারে অতিরিক্ত পরিমাণ আয়রন (Iron) জমা থাকে।

(গ) উইলসন রোগ (Wilson’s Disease) : এটি একটি জেনেটিক কপার স্টোরেজ ডিসঅর্ডার, যেখানে শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণ তামা (copper) জমা হয়।

(ঘ) সিস্টিক ফাইব্রোসিস (Cystic fibrosis): এই অবস্থায় লিভার আঠালো হয়ে যায়।

(ঙ) গ্লাইকোজেন স্টোরেজ ডিজিজ (Glycogen storage disease): যেখানে লিভার গ্লাইকোজেন সংরক্ষণ বা ভাঙতে পারে না।

(চ) অ্যালাগিল সিনড্রোম (Alagille syndrome): এখানে পিত্ত নালীর (bile ducts) সংখ্যা স্বাভাবিক সংখ্যার চেয়ে কম থাকে। ফলে এটি পিত্ত প্রবাহকে প্রভাবিত (affect) করে এবং জন্ডিসে পরিণত হয়।

চিকিৎসাগতভাবে রোগ নির্ণয় পদ্ধতি (Clinical Diagnosis)

(১) রক্ত পরীক্ষা (Blood test): লিভার সিরোসিস আছে কিনা তা জানার জন্য  রক্ত ​​পরীক্ষা করা হয়। 

(২) লিভার ফাংশন পরীক্ষা (Liver function test): এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে সাধারণত বিলিরুবিনের মাত্রা (Bilirubin  level) ও অ্যালবুমিনের মাত্রা (Albumin level) নির্ণয় করা হয়।

(৩)  ভাইরাল হেপাটাইটিস পরীক্ষা: হেপাটাইটিস বি ভাইরাস (HBV) ও  হেপাটাইটিস সি ভাইরাস (HCV) দ্বারা লিভার আক্রান্ত কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য এ পরীক্ষাটি করা হয়।

(৪) ইমেজিং পরীক্ষা (Imaging test): এই পরীক্ষা দ্বারা লিভারের আকার এবং আকৃতি দেখা যায়। এর মাধ্যমে লিভারের দাগ বা ক্ষতগুলো সনাক্তকরণ করা যায় কিংবা লিভারে চর্বির পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।

(৫) লিভার বায়োপসি পরীক্ষা (Liver Biopsy test): লিভার সিরোসিস রোগ নির্ণয়ে বায়োপসি করার দরকার হতে পারে। এই পরীক্ষাটিতে সুঁচ (needle) দিয়ে লিভার ফুটো করে তার মধ্যে থাকা কোষ বা টিস্যু সংগ্রহ করে হিস্টোপ্যাথলজি (Histopathology) এর মাধ্যমে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত কিনা তা নিণর্য় করা হয়।

লিভার সিরোসিসের চিকিৎসা (Treatment of Liver Cirrhosis)

(১) যে সকল রেগী লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত তাদের অবশ্যই হেপাটাইটিস এ এবং বি ভাইরাসের এর টিকা (vaccine) নিতে হবে। হেপাটাইটিস সংক্রমণ রোধ করতে, নিরাপদ যৌন মিলন ও সর্বদা জীবাণুমুক্ত ইনজেকশন (Injection) এবং সূঁচ ব্যবহার করতে হবে।

(২) অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে।

(২) অ্যালকোহলিক লিভার ডিজিজ (Alcohol Liver Disease, ALD)  অতিরিক্ত মদ্যপান বা অ্যালকোহল গ্রহনের ফলে হয়ে থাকে তাই অ্যালকোহল খাওয়া বন্ধ করতে হবে।

(৩) নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (Non-alcoholic fatty liver disease) এর ক্ষেত্রে রোগীকে  স্বাস্থ্যকর খাওয়া এবং শারীরিক ব্যয়ামের  (Physical exercise) মাধ্যমে ওজন কমাতে হবে।

(৪) হেপাটোটক্সিসিটি (Hepatotoxicity) ঘটায়  এমন ওষুধগুলো পরিহার করতে হবে। যেমন- এনএসএআইডি (NSAIDs), আইসেনিয়াজিড (Isoniazid), ভালপোরিক এসিড  (Valproic acid), এরিথ্রোমাইসিন (Erythromycin), এমোক্সিসিলিন (Amoxicillin), কিটোকোনাজল (Ketoconazole), ক্লোরপ্রোমাজিন (Chlorpromazine) এ সকল ওষুধ সেবনের ফলে লিভার সিরোসিস আরও প্রকট হতে পারে, তাই এগুলো সেবন করা থেকে রোগীকে বিরত রাখতে হবে।

(৫) যদি লিভার সম্পূর্ণ বিকল হয়ে যায়, তাহলে শেষ চিকিৎসা হিসাবে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট (liver transplant) করা হয়। এই পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত লিভারকে সুস্থ লিভার দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়। এই সুস্থ লিভারটি একজন দাতা (donor) দান করেন।

পরিশেষে, লিভারের যে কোনো রোগই গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে কারণ সামান্য একটু অবহেলার ফলে লিভার বিকল হয়ে যেতে পারে এমনকি  মৃত্যুঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।

আরও পড়তে পারেনঃ

1. Manoj A Suva. A Brief Review on Liver Cirrhosis: Epidemiology, Etiology, Pathophysiology, Symptoms, Diagnosis and Its Management. Inventi Rapid: Molecular Pharmacology, 2014(2): 1-5, 2014

2. Mamoon AA, Mahmud A, Hossain RM, Ahmed S, Sajjad SM, Bhuiyan T. Cirrhosis of liver: demographic and virological profile with emphasis on mode of transmission among patients presenting in a tertiary care hospital of Bangladesh, 2020; 10(3): 192-199)

3. Das DC, Mahtab MA, Rahim MA, Malakar D, Kabir A, Rahman S. Hepatitis B virus remains the leading cause of cirrhosis of liver in Bangladesh. Bangladesh. Med J 2016;45(3).

4. Joel J. Heidelbaugh MD, and Bruderly M. Cirrhosis and Chronic Liver Failure: Part I. Diagnosis and Evaluation. 1 Sep 2006:74(5)

আমি মোঃ সালাহ উদ্দিন রবিন, ব্যাচেলর ইন ফার্মেসি (প্রফেশনাল) কোর্সের পঞ্চম বর্ষে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছি। ফার্মেসি বিভাগের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি জানি অনিরাপদ এবং অনিয়ন্ত্রিত ঔষধ সেবনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও এর স্বাস্থ্যঝুঁকির ভয়াবহতা। তাই অনলাইন প্লাটফর্মে লেখালেখির মাধ্যমে স্বাস্থ্য বিষয়ক নিজের অর্জিত ক্ষুদ্র জ্ঞানকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ছড়িয়ে দিতে চাই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে গবেষণামূলক বিভিন্ন কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে চাই।

1 Comment

একটি প্রত্যুত্তর করুন

Your email address will not be published.